Select Menu

Slider

Latest

Travel

Performance

Cute

My Place

Teletalk

My Place

Slider

Videos


১। আমার এন্ড্রয়েড ফোন কোন কাজ করছে না

আপনি আপনার এন্ড্রয়েড ফোনটি রি-স্টার্ট করুন। এতে আপনার ফ্রিজ হয়ে যাওয়া ফোন ঠিক হতে পারে।

২। আমার স্মার্ট ফোন এর ওয়াই-ফাই কানেক্ট হয় না

এই পদ্ধতি আপনার সমস্যার সমাধান করবে। আপনি আপনার এন্ড্রয়েড ফোন এ wi-fi > Settings > Menu > Advance  এবং stay connected সিলেক্ট করুন। রেঞ্জ এর মধ্যে থাকলে আপনার এন্ড্রয়েড দিয়ে ওয়াই-ফাই কানেক্ট হয়ে যাবে।

৩। মেমরিতে পর্যাপ্ত কাজ করা যায় না

এটি এন্ড্রয়েড এর একটি গুরুত্তপুর্ন সমস্যা। বিভিন্ন কেস (cache) ফাইল ও অপ্রয়োজনীয় অ্যাপ আপনার ফোনের মেমরির স্পেস কমিয়ে ফেলে। আপনি “কেস ক্লিনার” বা “ক্লিন মাস্টার” নামক এন্ড্রয়েড অ্যাপ ব্যবহার করে ফোন ক্লিন করতে পারবেন।

এতে আপনার ফোন এর মেমরি স্পেস কিছুটা বৃদ্ধি পাবে। এছাড়াও আপনি আপনার ফোন মেমরিতে ইন্সটল করা অ্যাপ গুলি এক্সটার্নাল মেমরি কার্ড এ ট্রান্সফার করে মেমরি স্পেস বৃদ্ধি করতে পারেন।

৪। আমার এসডি কার্ড পাচ্ছে না

এসডি কার্ড এ কোন ধরনের সমস্যা রয়েছে। আপনি ডেস্কটপ কম্পিউটার বা ল্যাপটপ এর মাধ্যমে এসডি কার্ড রি-ফরম্যাট করুন। এরপর আপনার ফোন থেকে মেমরি কার্ডটি আবার ফরম্যাট করুন।

৫। সুর্য্যের আলোতে ফোন এর স্ক্রিন দেখতে সমস্যা হয়

আপনি ফোনের স্ক্রিন এর উজ্জলতা বৃদ্ধি করতে পারেন। অথবা, অ্যান্টি-গ্লেয়ার স্ক্রিন প্রটেক্টর ব্যবহার করে সুর্য্যের আলোতেও সহজেই স্ক্রিন দেখতে পারবেন।

৬। আমি কিভাবে ফোনের অ্যাপস রিমুভ করব?

আপনি Settings > Applications > Manage Applications এ প্রবেশ করুন এবং আপনি যে অ্যাপটি আন-ইন্সটল করতে চান সেটি সিলেক্ট করে আন-ইন্সটল করুন।

৭। ফোনের স্ক্রিন ভেঙ্গে গেছে!! আমি কি নতুন ফোন কিনব?

ভাঙ্গা স্ক্রিন পরিবর্তন করে ঠিক করা যায়। বিভিন্ন মোবাইল সার্ভিসিং এর দোকানে অথবা অনলাইন শপ এ আপনার ফোনের স্ক্রিন খুজে দেখুন। নতুবা একটি নতুন ফোন কিনুন।

৮। পাসওয়ার্ড সুরক্ষিত রাখা

আপনি Settings > Security > Set up screen lock এবং প্যাটার্ন সিলেক্ট করে আপনার প্যাটার্ন প্রবেশ করান। প্যাটার্ন লক অন্যান্য পাসওয়ার্ড থেকে দ্রুত ও সিকিউর।

৯। আমার লোকেশন ম্যাপ এ সঠিক ভাবে দেখাচ্ছে না

আপনি Settings > Location এ Use GPS satellites সিলেক্ট করুন। এতে আপনাকে সঠিক ন্যাভিগেটিং প্রদান করবে।

১০। কিভাবে আমার এন্ড্রয়েড ফোন এর সকল তথ্য ডিলিট করব

আপনি Settings > SD & Phone Storege > Factory Data Restore এ প্রবেশ করুন। অবশ্যই, এর আগে আপনার প্রয়োজনীয় ডাটা সংরক্ষন করে নিন। কারন এর ফরম্যাট দ্বারা ফোনের সকল কিছু ডিলিট করা হয়।

১১। আমার ফোনটি পানিতে পরে গেছে

খুব দ্রুত ফোনের ব্যাটারি খুলে ফেলুন এবং ফোনের সকল পার্টস খুলে ফেলুন। প্রায় ৭২ ঘন্টা ফোনটি শুষ্ক স্থানে রাখুন। এরপর আপনার ফোনটি চালু করুন। এতে আপনার ফোন ঠিক হয়ে যেতে পারে।

১২। আমার এন্ড্রয়েড স্মার্ট ফোনের লিখা বড় করতে পারব?

মেসেজ সেটিং এ প্রবেশ করে Set test size  অপশন এ গিয়ে লিখার সাইজ বড় করে দিন।

১৩। আমি কি  এন্ড্রয়েড এপস  অটোমেটিক্যালি আপডেট করতে পারব?

আপনি Google Play > Menu > My Apps এ প্রবেশ করে অ্যাপ সিলেক্ট করে অপশন থেকে অটো আপডেট চালু করে দিন।

১৪। আমি আমার সার্চ করা লিস্ট গোপন রাখতে চাই

আপনি www.google.com/history এ আপনার এন্ড্রয়েড ব্রাউজার দিয়ে প্রবেশ করুন এবং লগিন করুন। এখানে আপনি আপনার আগের সার্চ করা হিস্টোরি রিমুভ করতে পারবেন এবং ভবিষ্যতে সার্চ গুলো যেন সেভ না করে তা সিলেক্ত করতে পারবেন।

১৫। কিভাবে আমি স্ক্রিনশট নিব?

কিছু কিছু স্মার্ট ফোনে ব্যাক কী ও হোম বাটন একত্রে প্রেস করলে স্ক্রিন ক্যাপচার হয়। সকল স্মার্ট ফোনের জন্য এই পদ্ধতিটি নয়।

১৬। কিছু অ্যাপস এসডি কার্ড এ ইন্সটল হয় না

আপনি আপনার অ্যাপস গুলো ব্যবহৃত এসডি কার্ড এ ট্রান্সফার করতে পারেন। এর জন্য আপনাকে অ্যাপটি ইন্সটল করার পর Settings > Manage Applications এ গিয়ে ফোন মেমরি থেকে এসডি কার্ড এ স্থানান্তর করতে হবে।

১৭। কিভাবে আমার ফোনের ভাষা পরিবর্তন করব?

আপনি Settings > Language & Keyboard এ গিয়ে আপনার ভাষাটি সিলেক্ট করুন।

১৮। আমি কি আমার ফোনের প্রি-ইন্সটল করা অ্যাপস রিমুভ করতে পারব?

হ্যাঁ, আপনি আপনার ফোনের প্রি-ইন্সটল করা অ্যাপস রিমুভ করতে পারবেন। এর জন্য রুটিং ডিভাইস এর প্রয়োজন এবং  রুট আন-ইন্সটলার নামে একটি অ্যাপ ডাউনলোড করুন।
এর সাহায্যে আপনি ফোনের বিভিন্ন অ্যাপস আন-ইন্সটল করতে পারবেন এবং মেমরি স্পেস বৃদ্ধি করতে পারবেন।

১৯। আমি কি এন্ড্রয়েড ফোনের স্পীড বাড়াতে পারব?

এর জন্যে অনেক ধরনের অ্যাপস পাওয়া যায় যেমন- সেট সিপিইউ। যা প্রসেসর এর অভারলকিং দূর করে স্পীড বৃদ্ধি করে। এটি প্রসেসর কে স্লো করে মেমরি সেভ করে।
এটি খুব সতর্কতার সাথে ব্যবহার করা উচিত। নয়ত, প্রসেসর এর ম্যাক্সিমাম স্পীড এর পাশাপাশি আপনার ফোনের প্রসেসর ড্যামেজ হয়ে যেতে পারে।

২০। আমার ফোন ব্যাকআপ করার সঠিক পদ্ধতি কি?

এন্ড্রয়েড ফোন ব্যাকআপ এর জন্য বিভিন্ন পদ্ধতি রয়েছে। Titanium Backup PRO হল সব
চেয়ে উত্তম পন্থা। এর সাহায্যে আপনি এন্ড্রয়েড ফোনের সবকিছু ব্যাকআপ করতে পারবেন। এই ব্যাকআপ ফাইল আপনার ই-মেইল অথবা ড্রপবক্স এ সংরক্ষন করতে পারবেন।

২১। কিভাবে আমি আমার ফোনে ভাইরাস এটাক প্রতিরোধ করব?

আপনি যেকোনো অ্যান্টি-ভাইরাস ডাউনলোড করে ব্যবহার করতে পারেন। যেমন- ক্যাস্পারস্কি মোবাইল সিকিউরিটি অথবা এভিজি যা আপনার ফোনে ভাইরাস আক্রমন থেকে সঠিক নিরাপত্তা প্রদান করবে।

২২। আমার ফোনের সাউন্ড খুবই কম

যদি আপনার ফোনের সাউন্ড খুব কম থাকে, তবে আপনি এন্ড্রয়েড মার্কেট থেকে AudioBoost নামের অ্যাপটি ডাউনলোড করে নিতে পারেন। এটি আপনার ফোনের সাউন্ড ৩০% বৃদ্ধি করবে।

২৩। লাইভ ওয়ালপেপার এর কারনে ব্যাটারির চার্জ নস্ট হয়

এর সহজ সমাধান হল আপনি স্ট্যাটিক ওয়ালপেপার ব্যবহার করুন।

২৪। ফোনের ঘড়ির সময় ঠিক থাকে না

ফোনের সময় অটোমেটিক না হওয়ার কারনে সময় ঠিক থাকে না। যদি নেটওয়ার্ক ক্লক স্লো হয়, তবে ফোনের সময় স্লো হবে। এর জন্য Settings > Date & Time > Automatic  সিলেক্ট করে দিন। এতে নেটওয়ার্কের সাথে সময় ঠিক হয়ে যাবে।

২৫। আমি কি অপ্রয়োজনিয় কল ব্লক করতে পারব?

যদি আপনার ফোনের নেটওয়ার্ক এই সুবিধা প্রদান না করে তবে আপনি Extrem Call Blocker Droid  ডাউনলোড করে ব্যবহার করতে পারেন। এটি ইনকামিং কল ব্লক করতে পারে কিন্তু এটি সস্থা নয়। এছাড়াও আপনি কল ব্লক এর অন্যান্য অ্যাপস ব্যবহার করতে পারেন।

২৬। আমার ফোন মাঝে মাঝে স্লো করে। এর জন্য কোন টুলস বা সাহায্য রয়েছে??

আপনার ফোন ফাস্ট করতে সকল অপ্রয়োজনিয় অ্যাপস এবং ডাটা রিমুভ করে ফেলুন। এছাড়াও আপনি System Tyner Pro ব্যবহার করে এই কাজটি করতে পারবেন। এটি আপনার ফোনের বিভিন্ন টাস্ক ও অযাচিত ফাইল রিমুভ করে ফোনের সর্বাধিক পারফোমেন্স বৃদ্ধি করে।

২৭। আমার ফোন চুরি হয়ে গেছে। আমি কি এটি ট্র্যাক করতে পারব??

আপনি একটি থার্ড পার্টি অ্যাপ ইন্সটল করে আপনার ফোনটি ট্র্যাক করতে পারবেন। PhoneLocator Pro এর দ্বারা জিপিএস এর মাধ্যমে ফোন ট্র্যাক করা সম্ভব হয়।

২৮। কেন আই-টিউন্স এন্ড্রয়েড ডিভাইস এ ব্যবহার করা যায় না?

আই-টিউন্স শুধুমাত্র অ্যাপল এর ডিভাইস এর জন্য তৈরি করা হয়েছে। আপনার এন্ড্রয়েড ডিভাইস এ ফিজিক্যাল কানেকশন রয়েছে, তাই আই-টিউন্স এর প্রয়োজন নেই।

২৯। আমি কিভাবে ফোন ফ্রিজিং অবস্থায় অ্যাপ ক্লোজ করব??

এর জন্যে আপনি Settings > Application > Maneg applicatios এ গিয়ে যেই অ্যাপটি ক্লোজ করতে চান, সেটি সিলেক্ট করে Force Stop এ ট্যাপ করুন। যদি অ্যাপটি কোন মিসবিহেভ করে তবে আন-ইন্সটল করে আবার ইন্সটল করুন।

৩০। আমি কি খুব দ্রুত রানিং অ্যাপস ক্লোজ করতে পারব??

আপনি ডিফল্ট টাস্ক ম্যানেজার এন্ড্রয়েড ব্যবহার করে রানিং অ্যাপস ক্লোজ করতে পারবেন। এছাড়াও আপনি অ্যাপস এর সকল ম্যানেজমেন্ট এর কাজ করতে পারবেন।

৩১। আমি যে ওয়ার্ড গুলো ব্যবহার করতে চাই অটোকারেক্ট কেন তা জানে না?

অটো কারেক্ট সকল ওয়ার্ড জানে না। কিন্তু আপনি ডিকশনারি তে ওয়ার্ড খুব সহযেই যুক্ত পারবেন। যখন আপনি টাইপ করবেন, তখন + চিহ্ন দেখতে পারবেন তাতে ট্যাপ করুন। এতে টাইপকৃত ওয়ার্ড ডিকশনারী তে যুক্ত হয়ে যাবে।

৩২। কী-বোর্ড পরিবর্তন করা

আপনি ১২৩ প্রেস করে হোল্ড করে রাখুন,  এতে আপনি আপনার ফোনে ইন্সটল করা কীবোর্ড এর লিস্ট দেখতে পারবেন। সেখান থেকে একটি সিলেক্ট করুন এবং কিছুক্ষন অপেক্ষা করুন।

৩৩। ফোন চার্জ দেওয়ার সময় স্ক্রিন অফ হয়ে যায় কেন?

আপনি Settings > Application > Development এ গিয়ে Stay awake সিলেক্ট করে দিন। এতে চার্জিং এর সময় স্ক্রিন চালু থাকবে।

৩৪। আমি ক্রয় করা অ্যাপ পুনরায় ইন্সটল করতে পারব?

আপনি গুগল প্লে থেকে ক্রয়কৃত অ্যাপটি পুনরায় ইন্সটল করতে পারবেন। আপনি My Market Account এ প্রবেশ করুন। সেখান থেকে আপনি ক্রয়কৃত অ্যাপটি সিলেক্ট করে ইন্সটল করুন।
গুগল প্লে পুনরায় ইন্সটল এর জন্যে কোন চার্জ দাবি করবে না।

৩৫। আমার এন্ড্রয়েড ফোনটি লেটেস্ট ভার্সন কিনা কিভাবে কা জানতে পারব???

আপনি Settings> About Phone > System software updates > Check now এ ক্লিক করুন। যদি কোন নতুন আপডেট থাকে বা আপডেট আপনার ফোনে ইন্সটল করা রয়েছে তবে তা আপনাকে নোটিশ প্রদান করবে।
- -
প্রচুর টাকা খরচ করে দামি ফোন কিনেছেন। ভেবেছিলেন যেখানে, সেখানে ফোনে ইন্টারনেট ব্যবহার করে, দেশের যেকোনো জায়গা থেকে ফোনে কথা বলে সবাইকে চমকে দেবেন। কিন্তু ফলাফল হল উল্টো। মাঝে মাঝেই দেখছেন, আপনার ফোনে নেটওয়ার্ক থাকছে না। কথা বলতে বলতে হঠাৎই গায়েব ! নেটও চলছে না।
সঙ্গে সঙ্গে পুরো দোষটা গিয়ে পৌঁছায় নেটওয়ার্ক কোম্পানির ওপর। কিন্তু জানেন কি? সব সময় নেটওয়ার্ক কোম্পানির জন্যই নেটওয়ার্ক চলে যায় না। অনেক সময়ই আপনার ফোনের কারণেও তা চলে যেতে পারে। তা যতই দামি ফোন হোক না কেন। তবে এমন কিছু কায়দা রয়েছে, যা মেনে চললে নেটওয়ার্ক থাকবে সবসময়।

১) প্রথমেই গুগল স্টোর থেকে ডাউনলোড করে ফেলুন নেটওয়ার্ক বুস্ট অ্যাপ।

২) যে অ্যাপগুলো ডাউনলোড তো করে ফেলেছেন। কিন্তু কোনও দিনই কাজে লাগছে না। সেগুলো চটজলদি ডিলিট করে ফেলুন।

৩) যতটা পারবেন ফোন মেমোরি হালকা করুন।

৪) মাঝে মধ্যেই ক্লিন করুন হিস্ট্রি।

৫) নজরে রাখুন আপনার অজান্তে কোনও অ্যাপ নিজে থেকে চলছে না তো?

৬) ডাউনলোড করার সময় নজর রাখুন অন্য কোনও অ্যাপ যেন RUN না করে।

৭) নেটওয়ার্ক চলে গেলে ফোন সুইচঅফ করে ফের অন করুন।

৮) অনেক সময় ফোনে চার্জ না থাকলেও, নেটওয়ার্ক সমস্যা করে।

৯) নেটওয়ার্ক চলে গেলে কাচের গ্লাসের মধ্যে ফোনটা রেখে দিন। দেখবেন নেটওয়ার্ক চলে আসবে।

সূত্রঃ ঢাকা টাইমস
- -
জেনে নিন দৈনন্দিন আপনার কোন অভ্যাসগুলোর প্রভাবে স্মার্টফোন স্লো হয়ে যাচ্ছে-
১. অনেকেই মোবাইলের মেমরি ফুল না হয়ে যাওয়া পর্যন্ত এক্সটার্নাল মেমরি কার্ড ব্যবহার করেন না। এতে করে মোবাইলের পারফরম্যান্সের ওপর প্রভাব পড়ে। ইন্টারনাল মেমরিতে খালি জায়গা যতো কমতে তাকবে, মোবাইলও ততোই স্লো হতে থাকবে। তাই মেমোরি কার্ড ব্যবহার করা উচিৎ শুরু থেকেই।


২. অনেকেই প্রয়োজন ছাড়া দীর্ঘদিন পর্যন্ত ফোন শাট ডাউন বা রিবুট করেন না। কিন্তু ফোনের ক্যাশ ক্লিয়ারের জন্য সপ্তাহে অন্তত একদিন ফোন শাট ডাউন অথবা রিবুট করা উচিত।


৩. পানি লাগলে ফোনের ক্ষতি হয় এটা জেনেও অনেকেই অনেক সময় ভেজা হাতে ফোন ব্যবহার করেন। এতে করে ফোনের মারাত্মক ক্ষতি হতে পারে। বিশেষ করে ফোনে হোমবাটনে কখনই পানির স্পর্শ লাগতে দেওয়া উযচিৎ নয়।


৪. যেকোন অ্যাপ ইন্সটল করার আগে সর্তক থাকুন। এটি আপনার ফোনে ভাইরাস আক্রমণের কারণ হতে পারে। ফোনে একবার ভাইরাস প্রবেশ করলে মহাবিপদে পড়বেন।


৫. অনেক সময় যেসব সফটওয়ার ইনস্টল করার অনুমতি দেওয়া হয় না, জোর করে অনেক সেসব সফটওয়ার স্মার্টফোনে ইনস্টল করার চেষ্টা করেন। এতে করে ফোনের মারাত্মক ক্ষতির আশঙ্কা থাকে।
-
জরুরি মুহূর্তে ফোনের চার্জ শেষ হয়ে গেলে, সেই বিপদজনক পরিস্থিতির মোকাবেলায় রয়েছে পাওয়ার ব্যাংক। এজন্য বাজারে রয়েছে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের বিভিন্ন ক্যাপাসিটির পাওয়ার ব্যাংক। এর ফলে অনেককেই পাওয়ার ব্যাংক বাছাই করতে গিয়ে বিভ্রান্তিতে পড়তে হয়। পাওয়ার ব্যাংকের সব স্পেসিফিকেশনও জানা থাকে না সবার। ফলে বিভ্রান্তি আরও বাড়ে।
তাই পাওয়ার ব্যাংক কেনার আগে কিছু বিষয় আগেই জেনে রাখুন।


* পাওয়ার ব্যাংকে কতক্ষণ চার্জ দেওয়া উচিত?
– পাওয়ার ব্যাংক-এ কতক্ষণ চার্জ দিতে হবে তা পাওয়ার ব্যাংকটির ক্যাপাসিটির ওপর নির্ভর করে। বেশি ক্ষমতার পাওয়ার ব্যাংকে বেশি সময় চার্জ দিতে হতে পারে। এছাড়া কীভাবে চার্জ দিচ্ছেন তার ওপরেও চার্জিংয়ের সময় নির্ভর করে। অরিজিনাল চার্জার ব্যবহার করলে দ্রুত ও নিরাপদভাবে চার্জ দেওয়া সম্ভব।

* কখনো কখনো পাওয়ার ব্যাংক ফুল চার্জ হতে বেশি সময় লাগে কেন?
– অনেক সময়, কম ক্ষমতাসম্পন্ন চার্জার বা ল্যাপটপ থেকে চার্জ দিলে চার্জ হতে বেশি সময় লাগে। তাছাড়া কী কেবল ব্যবহার করছেন বা তাপমাত্রার ওপরেও চার্জিংয়ের সময় নির্ভর করে।


     style="display:block; text-align:center;"
     data-ad-layout="in-article"
     data-ad-format="fluid"
     data-ad-client="ca-pub-8792594161139474"
     data-ad-slot="6009385138">


* mAh কী?
– mAh হল মিলি অ্যাম্পিয়ার আওয়ার। অর্থাৎ এক ঘণ্টা ধরে নিরবচ্ছিন্নভাবে পাওয়ার ব্যাংকটি কত তড়িৎপ্রবাহ সরবরাহ করতে পারে। যদি কোনো পাওয়ার ব্যাংক-এর ক্ষমতা ৬০০০mAh হয়, তার মানে বোঝায় ওই পাওয়ার ব্যাংকটি টানা ১ ঘণ্টা ধরে ৬০০০ মিলি অ্যাম্পিয়ার বিদ্যুৎ সরবরাহ করতে পারে। বড় ব্যাটারির ক্ষেত্রে একে Ah বা অ্যাম্পিয়ার আওয়ারে মাপা হয়।

* যদি কোনো পাওয়ার ব্যাংকের ক্ষমতা ১২০০০mAh হয় তবে তা দিয়ে ১৫০০mAh একটি ফোনকে ৮ বার চার্জ করা সম্ভব?
– এই ভুলটা প্রায় সবাই করে থাকেন। কোনো পাওয়ার ব্যাংক কোনো ফোন কতবার চার্জ করা যাবে তা জানতে নিম্নলিখিত ফরমুলা ব্যবহার করুন।
প্রথমে মনে রাখতে হবে, যে কোনো ব্যাটারি ব্যবহার হতে শুরু করলে বা না-করলেও তার ধারণক্ষমতা ক্রমশ কমতে থাকে। তাই কোনো ব্যাটারির আসল ধারণ ক্ষমতা খাতায় কলমে তার ধারণক্ষমতা থেকে পৃথক হয়। ব্যাটারির আসল ধারণ ক্ষমতাকে রিয়েল ক্যাপাসিটি বলে।
রিয়েল ক্যাপাসিটি ব্যাটারির অবস্থা/ফোন ক্যাপাসিটি = সর্বমোট চার্জ টাইম
যেমন: ১২০০০x ০.৮ x০.৮/১৫০০ = ৫.১২ বার (০.৫-১ বার কম বা বেশি হতে পারে)

* কনভারসন রেট কী?
– একটি পাওয়ার ব্যাংক তার ব্যাটারির ক্ষমতার সমান তড়িৎপ্রবাহ সরবরাহ করতে পারে না। পাওয়ার ব্যাংকের ভিতরে ব্যাটারি ছাড়াও একটি সার্কিট থাকে। চার্জিং ও ডিসচার্জিং নিয়ন্ত্রণ করে সার্কিটটি। সেটিকে চালাতেও বেশ কিছুটা বিদ্যুৎ খরচ হয়।

* পিসিবি কী?
– পিসিবি’র পুরো কথাটি হল প্রিন্টেড সার্কিট বোর্ড। এই পিসিবি বোর্ডের আইসিগুলোই যেকোনো বৈদ্যুতিক যন্ত্রে যাবতীয় কার্যকলাপ নিয়ন্ত্রণ করে।

* পাওয়ার ব্যাংক-এ কী বিস্ফোরণ হতে পারে?
– হ্যাঁ পারে। এবং ভয়ানক বিস্ফোরণ হতে পারে। যে কোনো পাওয়ার ব্যাংক নির্দেশনা মেনে ব্যবহার না করলেই বিস্ফোরণ হতে পারে
-
মোবাইল ফোন যেমন বিভিন্ন দিক দিয়ে আমাদের উপকার করছে, একইভাবে স্বাস্থ্যগতভাবে আমাদের নানাদিক দিয়ে ঝুঁকির মুখোমুখি করছে। চলুন জেনে নেয়া যাক অতিরিক্ত মোবাইল ফোন ব্যবহারের ফলে স্রিষ্ট ১০ স্বাস্থ্যঝুঁকি।
 
(১) অমনোযোগিতা
গবেষকরা দেখেছেন, বেশিরভাগ মানুষই প্রয়োজন না থাকলেও তাদের মোবাইলের মেনু স্ক্রিন, ই-মেইল বা এপ্লিকেশন চেক করার জন্য বার বার ফোন চেক করে। যদিও নতুন কোন ইমেইল, এস এম এস কিংবা নোটিফিকেশন আসার সম্ভাবনা হয়তো থাকে না বললেই চলে।


     style="display:block; text-align:center;"
     data-ad-layout="in-article"
     data-ad-format="fluid"
     data-ad-client="ca-pub-8792594161139474"
     data-ad-slot="6009385138">


এক সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, যারা সারাক্ষণ তাদের ফোন নিয়ে ব্যস্ত থাকেন, তারা যে কোন জরুরী পরিস্থিতিতে অন্যদের তুলনায় ২৩% দেরিতে সক্রিয় হন। যে কারণে বিশ্বের বহু দেশে গাড়ি চালানো অবস্থায় মোবাইল ফোনে কথা বলা আইনত নিষিদ্ধ। বেশিরভাগ সময় দেখা যায়, মোবাইল ফোন আমাদের কোন কাজের প্রতি একাগ্রতা নষ্ট করে দেয়। এর ফলে যে কোন কাজ করতে আমাদের স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে অনেক বেশি সময় লাগে।
 
(২) সাধারণ অসুস্থতা
আপনার মোবাইল ফোনের কারণেও কিন্তু আপনি অসুস্থ হতে পারেন! কিভাবে? আপনি সারাক্ষণই আপনার প্রিয় ফোনটি নিয়ে ব্যস্ত থাকেন। এতে ধূলোবালি তো জমা হয়ই, সাথে থাকে অনেক রোগ-জীবাণুও। খাবার সময় হলে আপনি হয়তো খুব ভালভাবে সাবান দিয়ে হাত ধুয়ে আসলেন। খাবার খাওয়ার ঠিক আগ মূহুর্তে আপনার ফোন বেজে উঠলো কিংবা একটা মেসেজ এলো, আপনি সেটার রিপ্লাই দিয়ে এসে খেতে বসে গেলেন।

আর এরই সাথে মোবাইল ফোন থেকে প্রায় ২০ থেকে ৩০ ভাগ ব্যাক্টেরিয়া ও ভাইরাস খাবারের সাথে আপনার দেহে প্রবেশ করলো। আপনি হয়ত সাথে সাথে অসুস্থ হবেন না, কিন্তু পরবর্তীতে যেকোন অসুস্থতার জন্য এই বিষয়গুলোই দায়ী থাকবে।

 
(৩) চোখের সমস্যা
যারা চোখের খুব কাছাকাছি দূরত্বে রেখে ফোন ব্যবহার করেন তারা ধীরে ধীরে মাথাব্যথা, চোখ ব্যথা, চোখে ঝাপসা দেখা-এরকম নানা রকম সমস্যায় আক্রান্ত হন। এজন্য বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ হলো ফোনের বিভিন্ন লেখার ফন্ট সাইজ বাড়িয়ে দেয়া, চোখ থেকে ন্যুনতম ১৬ ইঞ্চি দূরত্বে ফোন ব্যবহার করা। আর যদি বেশ দীর্ঘ কোন লেখা ফোনে পড়তে হয়, তবে কিছুক্ষণ পর পর ২০ সেকেন্ডের জন্য চোখকে বিশ্রাম দিন।

 
(৪) মানসিক চাপ
আমরা ফোন ব্যবহার করি যাতে সব সময় অন্যদের সাথে যোগাযোগ রাখা যায়। কিন্তু এটি একইসাথে আমাদের মানসিক প্রশান্তিও কেড়ে নেয়। কিভাবে? আমরা সব সময় আশা করতে থাকি এই বুঝি ফোনটি বেজে উঠবে কিংবা কেউ হয়তো মেসেজ দিবে।

সচেতনভাবে না হলেও আমাদের অবচেতন মন আমাদের সব মনোযোগ এই ক্ষুদ্র ফোনটির কাছে কেন্দ্রীভূত করে। এধরণের চিন্তার কারণে এক ধরণের মানসিক চাপ সৃষ্টি হয়। প্রতিদিন এক ঘন্টার জন্য ফোনটি সুইচ অফ করে রাখুন। এটি আপনাকে মানসিক চাপ থেকে মুক্তি দিবে।

 
(৫) স্নায়বিক সমস্যা
মোবাইল ফোন থেকে নিঃসরিত তেজস্ক্রিয় রশ্মি ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে আমাদের ডি এন এ-কে। কোন কারণে মস্তিষ্কের কোষের ডি এন এ ক্ষতিগ্রস্ত হলে তা স্নায়ু সংক্রান্ত বিভিন্ন শারীরিক কাজের ক্ষতিসাধন করে।

মোবাইল ফোনের তেজস্ক্রিয়তা মস্তিষ্কে মেলাটনিনের পরিমাণ হ্রাস করে, যার ফলে বিভিন্ন স্নায়বিক সমস্যা দেখা দেয়। এছাড়া এটি এখন বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত যে, মোবাইল ফোন থেকে নিঃসরিত তড়িত-চৌম্বকীয় তরঙ্গের কারণে অনিদ্রা, আলঝেইমার ও পারকিনসন’স ডিজিজের মত বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয়।

 
(৬) হার্টের সমস্যা
গবেষণায় জানা গিয়েছে, মোবাইল ফোন থেকে সৃষ্ট তেজস্ক্রিয়তা মানুষের হার্টের স্বাভাবিক কর্মকান্ডকে ব্যহত করে। এর ফলে রক্তের লোহিত রক্তকণিকাতে থাকা হিমোগ্লোবিন আলাদা হয়ে যেতে থাকে।

এছাড়া হিমোগ্লোবিন রক্তের লোহিত কণিকার মাঝে তৈরি না হয়ে দেহের অন্যত্র তৈরি হতে থাকে, যেটি বিভিন্ন ধরণের শারীরিক সমস্যা তৈরি করে। যে কারণে বুক পকেটে ফোন রাখা একদমই অনুচিত। এছাড়া যারা হার্টে পেসমেকার বসিয়েছেন তাদের ক্ষেত্রেও মোবাইল ফোন ব্যবহারে যথেষ্ঠ সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত।

 
(৭) শুক্রাণুর গুনগত মান ও পরিমাণ হ্রাস
এখনকার সময়ে ছেলেদের প্রায় সবাই নিজেদের প্যান্টের পকেটে মোবাইল ফোন রাখে। বেশ কয়েকটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে, যেসব পুরুষ বা ছেলে খুব বেশি মোবাইল ফোন ব্যবহার করেন তাদের শুক্রাণু খুব দ্রুত নষ্ট হয়ে যায়। এছাড়া শুক্রাণুর ঘনত্ব হ্রাস পেতে থাকে। আমরা যখন ফোনে কথা বলার পর ফোন পকেটে রেখে দিই, তখন এটি কিছুটা উত্তপ্ত অবস্থায় থাকে। এর ফলে অন্ডকোষের চারপাশে তাপমাত্রা বেড়ে যায়।

অথচ শুক্রাণু দেহের ভেতরে মাত্র ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় সক্রিয় থাকে। তাই অতিরিক্ত তাপমাত্রা শুক্রাণুর জন্য ক্ষতিকর। আবার আমাদের শরীর থেকে নির্দিষ্ট পরিমাণে উপকারী তড়িৎ-চৌম্বকীয় তরংগ বের হয়, কিন্তু মোবাইল ফোনের উচ্চ মাত্রার তড়িৎ-চৌম্বকীয় তরঙ্গ আমাদের দেহের তড়িৎ-চৌম্বকীয় তরঙ্গের নিঃসরণকে বাধাগ্রস্ত করে। যার ফলে অস্বাভাবিক আকৃতির শুক্রাণু তৈরি হয়।

 
(৮) শ্রবণশক্তি হ্রাস পাওয়া
যারা দীর্ঘক্ষণ মোবাইল ফোনে কথা বলেন তাদের কানের বিভিন্ন সমস্যা যেমন-কানে কম শোনার ঝুঁকি অনেক বেশি। বর্তমানে যাদের বয়স ১৮ থেকে ২৫ বছর, তাদের মাঝে শ্রবণশক্তি হ্রাসের হার উদ্বেগজনকভাবে বেড়ে চলেছে।

চিকিৎসকদের মতে, মোবাইল ফোন ও অন্যান্য বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতির ব্যপক ব্যবহার এই পরিস্থিতির জন্য দায়ী। যারা দৈনিক ২-৩ ঘন্টার চেয়ে বেশি ফোনে ব্যস্ত থাকেন তারা ৩ থেকে ৫ বছরের মাথায় আংশিকভাবে বধির হয়ে যান। তাই এটি রোধ করতে আপনার ফোনের রিং-টোন যতটুকু সম্ভব কমিয়ে রাখুন ও ফোনে খুব বেশি গান শোনা থেকে বিরত থাকুন।

 
(৯) মস্তিষ্কের ক্যান্সার
মোবাইল ফোন থেকে সৃষ্ট তেজষ্ক্রিয় রশ্মি আমাদের মস্তিষ্কের কোষগুলোকে ধীরে ধীরে মেরে ফেলতে পারে। মোবাইল ফোন থেকে সৃষ্ট বেতার তরঙ্গ আমাদের মস্তিষ্কের কোষগুলোকে উত্তপ্ত করে তোলে। আর বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এই তরঙ্গকে কারসিনোজেনিক বা ক্যান্সার সৃষ্টিকারী বলে ঘোষণা দিয়েছে। অর্থাৎ মোবাইল ফোনের অতিরিক্ত ব্যবহার মস্তিষ্কের ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়।

(১০) গর্ভাবস্থায় ঝুঁকি
গবেষণায় দেখা গিয়েছে, যেসব নারীরা তাদের গর্ভাবস্থায় খুব বেশি মাত্রায় মোবাইল ফোন ব্যবহার করেন, তাদের গর্ভস্থ ভ্রূণের মস্তিষ্কের বিকাশ ব্যহত হয়। এছাড়া পরবর্তীতে এই শিশুদের মাঝে আচরণগত অনেক সমস্যাও দেখা দেয়। তাই গর্ভাবস্থায় মায়েদের উচিত মোবাইল ফোন যতদূর সম্ভব এড়িয়ে চলা।

বর্তমান সময়ে মোবাইল ফোনকে একেবারে জীবন থেকে সরিয়ে দেয়া সম্ভব নয়। কিন্তু একটু সচেতন হলেই আমরা মোবাইল ফোন ব্যবহারের ফলে তৈরি হওয়া স্বাস্থ্য ঝুঁকি থেকে নিজেদের বাঁচাতে পারি।
-
অনেকেরই স্বভাব থাকে এদিক ওদিক মোবাইল ফোন ফেলে ছড়িয়ে রাখা। আর তার ফলে যা হওয়ার তাই হয়। হারিয়ে ফেলেন সাধের দামী ফোনটি। আর যদি তা আবার সাইলেন্ট মোডে থাকে, তাহলে তো আর কথাই নেই।
ফিরে পাওয়ার কোনও সম্ভাবনাই নেই। তবে এবার সেই সমস্যার সমাধান এসে গিয়েছে। সাইলেন্ট অবস্থায় যদি আপনি মোবাইল ফোনটি হারিয়ে ফেলেন, তাহলে এবার ফিরে পেতে পারেন। জেনে নিন কীভাবে।

আপনার ফোনটি যদি স্মার্ট ফোন হয়, আর আপনি সেই ফোনটি যদি সাইলেন্ট অবস্থায় হারিয়ে ফেলেন, তাহলে আর চিন্তা করার দরকার নেই। কারণ, এবার আপনি ফিরে পেতে পারেন সেই ফোন। কাজে লাগান গুগল ডিভাইস ম্যানেজারকে।


১) গুগল ডিভাইস ম্যানেজারে গিয়ে অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইস ম্যানেজারে সাইন ইন করুন।

২) এবার আপনি সেখানে ৩টি অপশন পাবেন।

রিং- সাইলেন্ট অবস্থায় ৫ মিনিটের মধ্যে আপনার ফোনটি বেজে উঠবে।

লক- আপনার ডিভাইসটি নতুন পাসওয়ার্ড দিয়ে লক করতে পারবেন।

ইরেজ- আপনি আপনার হারিয়ে যাওয়া ফোনের সমস্ত তথ্য মুছে ফেলতে পারবেন।
এই ৩টি অপশনের মধ্যে যেটা আপনি চান, সেখানে ক্লিক করুন।
-
আমরা অনেকেই মোবাইল ব্যবহার করি। যখন যেখানে খুশি মোবাইল রেখে দেই। তবে সব স্থানে মোবাইল রাখা ঠিক নয়। চলুন পাঠক তাহলে জেনে নেই যেস্ব স্থানে মোবাইল রাখা ঠিক নয়।
১. প্যান্টের পিছনের পকেটে
পিছনের পকেটে রাখলে হামেশাই বসে পড়েন তার উপর। এতে মোবাইল এবং তার ব্যাটারি দু’ইয়েরই ক্ষতি হয়। খুব বেশি চাপ পড়লে ব্যাটারি ফেটেও যেতে পারে।

২. ব্যাগের ভিতরে

     style="display:block; text-align:center;"
     data-ad-layout="in-article"
     data-ad-format="fluid"
     data-ad-client="ca-pub-8792594161139474"
     data-ad-slot="6009385138">


অত্যধিক ঠান্ডায় ব্যাটারি খুব জলদি ডাউন হয়ে যায়। তাই ঠান্ডায় এটা করা যেতেই পারে। ব্যাগের গভীরে জামা কাপডের মধ্যে ঢুকিয়ে রাখলে অনেক ক্ষণ ব্যাটারি সচল থাকে। কিন্তু ভুলেও গরমে এটা করতে যাবেন না। বেশি তাপে ব্যাটারি নষ্ট হয়ে যায়।
৩. সমুদ্রের কাছাকাছি
বেড়াতে গেছেন উপভোগ তো করবেনই কিন্তু একটু সামলে। আপনার সব সময়ের সঙ্গী মোবাইল ফোনের কথা ভুলবেন না। ভুলেও সমুদ্রের কাছাকাছি ফোন নিয়ে যাবেন না। প্রয়োজনে হোটলেই রেখে আসুন। কারণ, আপনার ত্বকের মতোই পোনও পুড়ে যায়।

৪. আগুনের কাছে রাখবেন না
আগুনের কাছাকাছি রাখলে ফোন খারাপ হয়ে যেতে পারে। গরমের জন্যই এটা হয়। রান্না করার সময়টা ফোন নিজের থেকে একটু দূরে রাখুন। হতে পারে কোনো দুর্ঘটনা।
-
হাত ফসকে যদি অতি প্রিয় স্মার্টফোনটি পানিতে পড়ে যায়, একদম ভয় পাবেন না। আগে থেকেই ধরে নেবেন না ফোনটি নষ্ট হয়ে গেছে। এ সময় আপনার উচিত মাথা ঠান্ডা রাখা। খুব শান্ত মনে নীচের নিয়মগুলি মেনে চলুন। দেখবেন, ফোনটির কোনও ক্ষতি হবে না।
১) প্রথমেই ফোনের ব্যাক কভার খুলে ব্যাটারি আর সিম কার্ড বের করে নিন।

২) এরপর একটুও সময় নষ্ট না করে ফোনটি শুকনোর ব্যবস্থা করুন। মনে রাখবেন, ফোন ভিজা অবস্থায় বেশিক্ষণ ফেলে রাখলে ধীরে ধীরে অকেজো হয়ে যেতে পারে। চুল শুকানোর ড্রায়ার থাকলে সেটি অন করে দিন। ফোনটি ড্রায়ার দিয়ে শুকিয়ে নিন ভালো করে।

৩) হেয়ার ড্রায়ার না থাকলে, এক বাটি চালের মধ্যে ফোনটি ডুবিয়ে রাখুন। ফোন পুরোপুরি শুকিয়ে যাবে।

৪) চাল বা ড্রায়ারের বদলে আরও একটি নিয়মে ফোনটি শুকিয়ে নিতে পারেন। ২-৩ লেয়ার টিস্যু পেপারে ফোনটি ভালো করে মুড়িয়ে ফ্রিজের মধ্যে ১৫-২০ মিনিট রেখে দিন। তারপর ফ্রিজ থেকে ফোন বের করে, ব্যাটারি লাগিয়ে অন করে দেখুন ফোনটি চলছে কি না। যদি দেখেন চলছে না, একেবারেই চিন্তা করবেন না। ব্যাটারি বের করে আবার ফোনটিকে টিস্যু পেপারে মুড়িয়ে ফ্রিজের মধ্যে রেখে দিন।
-
ব্যাটারির চার্জ ধরে রাখার জন্য আপনি যে কাজ গুলো করতে পারেন তা হচ্ছেঃ
  • অপ্রয়োজনীয় অ্যাপস গুলো বন্ধ করে দিন ( Settings > Apps )। এজন্য Android Assistant বা কোন Task Killer App ব্যবহার করতে পারেন।
  • ব্যাটারি মনিটর করুন (Settings > Battery)। দেখুন কোন অ্যাপস বেশি ব্যাটারি টানছে Battery Monitor
  • Network যেমনঃ ওয়াইফাই (Settings > Wifi), 3G/4G (Settings > Mobile Networks), হটস্পট, টেথারিং প্রভৃতি দরকার না থাকলে বন্ধ করে রাখুন। সবসময় 2G Network ব্যবহারের চেষ্টা করুন ( Settings > Mobile Networks)
  • অপ্রয়োজনে ব্লুটুথ, ওয়াইফাই অন করে রাখবেন না (Settings > Bluetooth)
  • ফোনের ডিসপ্লে ব্রাইটনেস কমিয়ে রাখুন (Settings > Display > Brightness)। পারলে অটো ব্রাইটনেস দিয়ে রাখুন
  • ফোনের GPS ( Settings > Location services) অথবা Sync/Synchronization (Settings > Accounts & sync) বন্ধ রাখুন।
  • ডিসপ্লে টাইম আউট যথা সম্ভব কম রাখুন
  • পাওয়ার কন্ট্রোল শর্টকাট/widget ব্যবহার করুন
  • ব্যাকগ্রাউন্ড হিসেবে “কালো” ব্যবহার করুন
  • Battery Management Apps ইন্সটল করুন। যেমনঃ Juicedefender, DU battery Saver
  • আপনার ফোনের ব্যাটারির ফুল চার্জ হয়ে গেলে চার্জার খুলে আবার চার্জে দিন। এতে করে ব্যাটারি আরো বেশি চার্জ গ্রহন করে। তবে এতে করে ব্যাটারির ক্যাপাসিটি যেমন কমে যায়, তেমনি ব্যাটারির লাইফ টাইম কমে যায়।
-
  • প্রথমে আপনার ফোনের ইন্টারনেট এবং কম্পিউটারের ইন্টারনেট কানেকশন দিয়ে নিন। দুইটিতেই ইন্টারনেট কানেকশন থাকা বাধ্যতামূলক। ফোনে মোবাইল নেটওয়ার্ক বা ওয়াই-ফাই এর মাধ্যমে ইন্টারনেট কানেকশন দেয়া যেতে পারে। তবে এক্ষেত্রে নিরবিচ্ছিন্ন ওয়াই-ফাই কানেকশন (ওয়াই-ফাই জোন) থাকাই ভালো। কেননা আমাদের মোবাইল অপারেটরদের ইন্টারনেট কানেকশন অনেক দূর্বল হয়, স্পীড কম থাকে এবং মাঝে মাঝেই ডিসকানেক্ট হয়ে যায়।
  • এরপর আপনার ফোন থেকে জিমেইল (Gmail) বা গুগল (Google) লগ-ইন করতে হবে। লগ-ইন হয়ে গেলে এক্সিট (Exit) না দিয়ে সরাসরি বের হয়ে আসুন (অথবা না বের হলেও ফোনে আর কোনো কাজ না করাই ভালো)।
  • এরপর কম্পিউটার দিয়েও জিমেইল (Gmail) বা গুগল (Google) লগ-ইন করতে হবে। এখানে লক্ষনীয় যে, আপনি যে গুগল বা জিমেইল একাউন্ট দিয়ে ফোনে লগ-ইন করেছিলেন, ঠিক ঐ একাউন্ট দিয়েই কম্পিউটার থেকে লগ-ইন করতে হবে।
  • কম্পিউটারে যে ব্রাউজার থেকে গুগল লগ-ইন করেছে, ঐ ব্রাউজার থেকে google.com –এ প্রবেশ করে Play তে ক্লিক করুন।
  • এখানে ক্যাটাগরি সিলেক্ট করে টপ ফ্রি তে ক্লিক করুন। এবার যে অ্যাপ টি আপনার পছন্দ হয় সেটিতে ক্লিক করলে সবুজ রঙের বক্সে ইন্সটল (INSTALL) লেখা আসবে। ইন্সটল বাটনে ক্লিক করে যে উইন্ডো আসবে সেটির নিচের দিকে দেখুন লেখা আসবে ডিভাইস – ফোন (phone)। এবার কনফার্ম/ ইন্সটল বাটনে ক্লিক করলে লেখা আসবে “Congratulations! ___ (অ্যাপস টির নাম) will be installed on your device soon.”  এখানে OK করলে কিছুক্ষন পরে দেখবেন আপনার ফোনে অ্যাপস টি ইন্সটল হচ্ছে।
  • এখানে একটি বিষয় লক্ষনীয় যে, যদি আপনার নির্বাচিত অ্যাপস টি আপনার ফোনে চলার মত না হয় বা ঐ অ্যাপস আপনার এন্ড্রয়ের ভার্শন সাপোর্ট না করে, তবে যখন আপনি অ্যাপস টি সিলেক্ট করবেন তখনই INSTALL বাটনের নিচে “This app is incompatible with your device.” লেখাটি দেখতে পারবেন।
  • এভাবে অ্যাপস ইন্সটল করলে আপনার ফোনের ব্যাটারিও কিছুটা বাচাতে পারবেন এবং আপনার ইন্টারনেট ব্রাউজিং খরচও বেচে যাবে।
-
Airtel has launched the ‘Choose Your Number’ or CYN option through which the customers can choose their own numbers. Show off your number in style!
Customers may choose their favorite number based on their:
  • name: 0161-SALEHIN
  • batch: 0161-BATCH18,
  • birthday: 01611040390
  • special word: 0161-LOVEYOU etc.
A pool of more than one crore numbers are available and no extra charge is applicable for the option of CYN. CYN customers will be able to enjoy the same offers and tariff given with new regular prepaid SIMs including the ground breaking ‘Shobai ek’ and ‘Shobai FnF’ offers.
How to Avail:
CYN can be availed from thousands of retail outlets nationwide as well as Airtel Experience Centres.
-
Airtel customers now get an opportunity to avail a one-time solution withone single recharge! A single recharge will give them 2 different benefits! Byrecharging 34 or 88 Taka, a part of amount will be added to customers’ mainaccount and rest will give them lucrative internet volume.
Price* (BDT)
Main Account Balance
Data (MB)
Other benefits
Data and Rate Cutter Validity (days)
34
BDT 20
50
30p/Min call rate onnet
60p/Min call rate offnet
Activation +6
88
BDT 20
500
30p/Min call rate onnet
60p/Min call rate offnet
Activation +6
*VAT+SD+Surcharge Applicable.

Offer detail:

  1. All airtel prepaid subscriber can avail this offer.
  2. Upon recharging these specific denominations, customers will get a part of the amount in their Main account and rest will be given back as data.
  3. Balance in main account can be used for any purpose: onnet call, offnet call, data or VAS
  4. Customer can check data Volume by dialing *778*4#.
  5. 30/60 call rate will have same validity of the pack; the call rate is exclusive of VAT, SC and SD.
  6. Subscriber can purchase the product as many times as they want.
  7. Data volume can be used 24/7 in both 3G and 2G mode within the validity period.
  8. After pack volume expiry, customer will be charged at BDT 0.001/KB, till pack validity expires.
-

এখন বাংলালিংক –এ ৩৪ টাকা এবং ৫৪ টাকা রিচার্জ করলেই আপনি পাবেন ১০০% বোনাস।
অফারের বিস্তারিতঃ
  • সকল প্রিপেইড ও পারসোনাল কল অ্যান্ড কন্ট্রোল গ্রাহকরা (আই টপ আপ ছাড়া) এই অফার উপভোগ করতে পারবে।
  • শুধু ৳৩৪ ও ৳৫৪ রিচার্জ একবারে করলেই ১০০% বোনাস প্রযোজ্য হবে
  • ক্যাম্পেইন চলাকালীন সময়ে আপনি ৳৩৪ বোনাস পাবেন ৳৩৪ রিচার্জে আর ৳৫৪ বোনাস পাবেন ৳৫৪ রিচার্জে
  • এক দিনে বোনাস সর্বোচ্চ ২ বার নেওয়া যাবে
  • বোনাস বাংলালিংক-বাংলালিংক কলের জন্য ব্যবহার করা যাবে (এফএনএফ ও এসএফএনএফ ছাড়া) আর pay-as-you-go রেটে ইন্টারনেট ব্যবহার করা যাবে।
  • বোনাস থেকে ভয়েস কলের ক্ষেত্রে মূল প্যাকেজ রেট অনুযায়ী খরচ হবে   
  • বোনাস থেকে ইন্টারনেট ব্যবহারের ক্ষেত্রে ৳০.০১২১৭৫/10KB রেট প্রযোজ্য হবে (সকল ট্যাক্স সহ)
  • বোনাস টাকায় সকল ট্যাক্স অন্তর্ভুক্ত
  • বোনাস সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত ব্যবহার করা যাবে। মেয়াদ থাকবে ৩ দিন (রিচার্জের দিন সহ)
  • *124*20# ডায়াল করে বোনাস ব্যালেন্স ও মেয়াদ চেক করতে পারবেন
  • যেসব গ্রাহক ডিসেম্বর ৮, ২০১৬ থেকে ফেব্রুয়ারী ৪, ২০১৭ পর্যন্ত নতুন সংযোগ চালু করেছেন এবং ডিসেম্বর ৮, ২০১৬ থেকে এপ্রিল ১২, ২০১৭ পর্যন্ত কোন পরিমাণ রিচার্জ করেননি তাদের জন্য ৳৩৪ রিচার্জে ১০০% বোনাস অফারটি প্রযোজ্য হবেনা।
  • মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে রিচার্জের ক্ষেত্রেও অফারটি প্রযোজ্য
  • অফারটি সীমিত সময়ের জন্য
- -
স্কুল শব্দটি শোনার সাথে সাথে আমাদের চোখের সামনে যে ছবিটি ভেসে ওঠে তা হচ্ছে শিক্ষক ছাত্রছাত্রীদের সামনে দাঁড়িয়ে তাদের পড়াচ্ছেন। অথচ স্কুল আর অভিজ্ঞ শিক্ষকের অভাবে আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থা প্রতিদিন কেবলই পিছিয়ে পড়ছে।

সামাজিকভাবে দায়বদ্ধ কোম্পানী হিসেবে এবং শিক্ষা এই দায়বদ্ধতার কেন্দ্রবিন্দুতে অবস্থান করায় আমরা এমন একটি পথ অনুসন্ধান করতে চেয়েছি যাতে করে উন্নত শিক্ষা নিশ্চিত করা সম্ভব হয়। এই লক্ষ্যকে সামনে রেখে আমরা ‘অনলাইন স্কুল’ (পাইলট) চালু করছি।

অনলাইন স্কুল দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে স্থাপিত এমন একটি স্কুল যার যোগাযোগ রয়েছে ঢাকার নিকটবর্তী কোন স্কুলের সাথে। যেখানে শিক্ষকরা ভিডিও কনফারেন্সিং প্রযুক্তির মাধ্যমে ক্লাস নিয়ে থাকেন এবং যেখানে এই প্রযুক্তি ব্যবহার করে শিক্ষক ও ছাত্র উভয়ই একে অপরের সাথে আলাপ-আলোচনা করতে পারেন। অনলাইন স্কুলেও ছাত্রছাত্রীদের প্রয়োজনীয় বই ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ করা হয়।

৪ অক্টোবর ২০১১ তারিখে গ্রামীণফোন জাগো ফাউন্ডেশনের সাথে এর কর্পোরেট রেসপনসিবিলিটির (সি.আর.) অধীনে অনলাইন স্কুল বিষয়ক একটি চুক্তি স্বাক্ষর করে। বস্তির শিশুদের জন্য বর্তমানে জাগো ফাউন্ডেশনের তিনটি স্কুল রয়েছে। এর দু’টি রায়েরবাজারে এবং বনানীতে অবস্থিত। তৃতীয় স্কুলটি টঙ্গিতে (বড়বাড়ি, গাচাপাড়া) অবস্থিত। এই প্রকল্পের আওতায় দুই শিফটে দিনে এবং রাতে মোট ৮০ জন ছাত্রছাত্রী ক্লাশ করছে।

এই উদ্যোগের মাধ্যমে শহর আর মফস্বলে উন্নত মানের শিক্ষা প্রদান করা হচ্ছে। এইসব স্কুলের মডারেটর যিনি ক্লাস পরিচালনা করতে সাহায্য করেন তিনিও এই এর মাধ্যমে পেশাগত প্রশিক্ষণ লাভ করছেন।

আমরা এই প্রযুক্তি ব্যবহারে বেশ খানিকটা সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছি তবে আমাদের সি.আর. টিম এই সব সমস্যা সমাধানে নিরলস কাজ করে যাচ্ছে। যদি এই উদ্যোগ সফল হয় তবে আমরা আগামীতে বাংলাদেশের উপকুলীয় অঞ্চলে নির্মিত ‘আলোকদ্বীপ’-এ (অনানুষ্ঠানিক প্রাথমিক শিক্ষা এবং ঘূর্নীঝড় আশ্রয় কেন্দ্র) এই উদ্যোগটি সম্প্রসারণ করব। এশিয়ান ইনস্টিটিউ অব টেকনোলজি এই উদ্যোগের ব্যাপারে আগ্রহ প্রকাশ করেছে এবং আমরা তাদের কাছ থেকে এর প্রযুক্তিগত দিকগুলোর বিষয়ে সহযোগিতা পাবার আশা করছি।
- -
ওয়াওবক্স একটি লাইফস্টাইল অ্যাপ যা আপনার ইন্টারনেট এক্সপেরিয়েন্সে যোগ করে নতুন মাত্রা। আপডেটেড থাকুন, বিনোদন, মজার সব কন্টেন্ট, ডাটা প্যাক আর কেনাকাটায় দারুণ সব ডিলসসহ আরো অনেক এক্সাইটিং ফিচারে। অ্যাপলিকেশনটি বাংলাদেশে শুধুমাত্র গ্রামীণফোন গ্রাহকরা ব্যবহার করতে পারবেন। গ্রামীণফোন নেটওয়ার্কে ওয়াওবক্স ব্যবহারে কোনো ডাটা চার্জ নেই বলে অ্যাপলিকেশনটি সম্পূর্ণ ফ্রি।

দৈনিক নিউজ আপডেট, লাইফস্টাইল টিপস, খেলাধুলা, রাশিফল, জোকস আর কম্পিটিশনসহ এই অ্যাপলিকেশনটির সমস্ত কন্টেন্ট ব্যবহারে আপনি অর্জন করতে পারেন টোকেন (রিওয়ার্ড পয়েন্টস) যা কাজে লাগাতে পারেন কেনাকাটার অফারে।

আপনার অ্যান্ড্রয়েড ফোনে  ওয়াওবক্স ডাউনলোড করতে ক্লিক করুন
বিস্তারিত জানতে চান? জেনে নিন এটিতে কী কী করতে পারেনঃ
  •  হোমপেজের কন্টেন্ট ব্রাউজ করুন
  •  ডাটা প্যাক কিনুন
  •  টোকেন অর্জন এবং খরচ করুন
  •  গেমস খেলুন ও কন্টেস্টে অংশ নিন
  •  Wow অফার কিনুন
  •  কম্পিটিশনে অংশ নিন
-
-